বালিয়াড়ি কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ

বালিয়াড়ি কাকে বলে - বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ

মরু বা মরুপ্রায় অঞ্চলে বায়ু সঞ্চয় কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ হল বালিয়াড়ি। বালিয়াড়ি বায়ু প্রবাহের সঙ্গে বাহিত বালুরাশি বায়ুর গতিপথে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে বিস্তীর্ণ স্থান জুড়ে ধীরে ধীরে স্তূপাকারে সঞ্চিত হয়। এইভাবে নিজে থেকে স্তূপীকৃত বালিরাশিকে বালিয়াড়ি বলে। ভূবিজ্ঞানী ব্যাগনল্ড 1941 খ্রিস্টাব্দে “The Physics of Blown Sand and Desert Dunes” গ্রন্থে…

Read Moreবালিয়াড়ি কাকে বলে? বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ

সিজিগি (Syzygy) কি

সিজিগি Syzygy - সংযোগ অবস্থান - প্রতিযোগ অবস্থান - চিত্র - ছবি

গ্রিক শব্দ Suzugos থেকে Syzygy কথাটি এসেছে, জ্যোতির্বিজ্ঞানের ভাষায় এর অর্থ হলো যোগবিন্দু। সংজ্ঞা: চন্দ্র এবং পৃথিবী নিজেদের আপন কক্ষপথে সূর্যের চারিপাশে প্রদক্ষিণ করছে। এইভাবে ঘুরতে ঘুরতে যখন সূর্য, পৃথিবী ও চন্দ্রের কেন্দ্রবিন্দু একই সরল রেখায় অবস্থান করে তখন তাকে সিজিগি (Syzygy) বলে। শ্রেণীবিভাগ: সিজিগি’কে মূলত দুটি ভাগে ভাগ করা…

Read Moreসিজিগি (Syzygy) কি

গৌর বা গারা কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য

গৌর বা গারা - চিত্র - ছবি - কাকে বলে

বায়ুর অবঘর্ষ ক্ষয়ের ফলে সৃষ্ট একটি ভূমিরূপ হল গৌর বা গারা। গৌর মরু অঞ্চলে বায়ুর অবঘর্ষ ক্ষয়ের ফলে ব্যাঙের ছাতার মত দেখতে প্রশস্ত উপরিভাগ ও সরু নিম্নাংশ যুক্ত পাথরের অবশিষ্ট অংশকে গৌর বলে। উৎপত্তি মরু অঞ্চলে বায়ু প্রবাহের সময় প্রধানত ভূপৃষ্ঠ থেকে 1 মিটারের মধ্যে অধিক পরিমাণে বালুকণা পরিবহণ করে…

Read Moreগৌর বা গারা কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য

নদীর ষষ্ঠঘাতের সূত্র বা Sixth Power Law কি ?

নদীর ষষ্ঠঘাতের সূত্র বা নদীর Sixth Power Law

নদীর বহনক্ষমতা নির্ভর করে তার গতিবেগ ও জলের পরিমাণের উপর আবার নদীর গতিবেগ, নদীর উপত্যকার ঢালের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। কোন নদীর একটি নির্দিষ্ট গতিবেগে ও নির্দিষ্ট জলের পরিমাণে যে পরিমাণ বহনক্ষমতা থাকে, যদি জলের পরিমাণ দুই গুন বৃদ্ধি পায় তবে বহনক্ষমতাও দুই গুণ বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু নদীর গতিবেগ যদি দ্বিগুণ বৃদ্ধি…

Read Moreনদীর ষষ্ঠঘাতের সূত্র বা Sixth Power Law কি ?

জোয়ার ভাটার ফলাফল আলোচনা কর

জোয়ার ভাটার ফলাফল বা প্রভাব

জোয়ার-ভাটা মানবজীবনে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করে। এর ফলে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় তেমন অনেক অসুবিধারও সম্মুখীন হতে হয়। যেমন- 1) জোয়ার ভাটার সুফল জোয়ার ভাটার সুফল গুলি হল- i) নৌ চলাচলের সুবিধা জোয়ারের ফলে নদীতে জলের পরিমাণ ও উচ্চতা বৃদ্ধি পায়। এর ফলে জাহাজ নদী বন্দরে সহজে আসতে পারে…

Read Moreজোয়ার ভাটার ফলাফল আলোচনা কর

গ্রাবরেখা কাকে বলে ও শ্রেণীবিভাগ

গ্রাবরেখা কাকে বলে - চিত্র - ছবি

উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহের সঞ্চয় কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ হল গ্রাবরেখা। গ্রাবরেখা হিমবাহ দ্বারা বাহিত ক্ষয়জাত পদার্থসমূহ উপত্যকার বিভিন্ন অংশে সঞ্চিত হয়। এইরূপ সঞ্চয়কে গ্রাবরেখা বলে। উৎপত্তি উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহ দ্বারা ক্ষয়জাত পদার্থসমূহ যেমন- ক্ষয়প্রাপ্ত শিলাখন্ড, নুড়ি, কাঁকর, বালি, কাদা প্রভৃতি হিমবাহের সঙ্গে বাহিত হয়ে হিমবাহেরই সঙ্গে স্তুপাকারে সঞ্চিত…

Read Moreগ্রাবরেখা কাকে বলে ও শ্রেণীবিভাগ

মরা কোটাল বা মরা জোয়ার কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য

মরা কোটাল কাকে বলে - কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে মরা কোটাল - চিত্র

কৃষ্ণ ও শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে জোয়ারে জলস্ফীতি সাধারণ জোয়ারের চেয়ে কম হয়, একে মরা জোয়ার বা মরা কোটাল বলে। উৎপত্তি কৃষ্ণ ও শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে চাঁদ ও সূর্য পৃথিবীর সাপেক্ষে পরস্পরের সমকোণে অবস্থান করে। এর ফলে চাঁদের আকর্ষণে যেখানে মুখ্য জোয়ার হয়, তার সমকোণ অঞ্চলে সূর্যের আকর্ষণ বল কাজ করায়,…

Read Moreমরা কোটাল বা মরা জোয়ার কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য

মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ার কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য

মুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ার কাকে বলে - চিত্র

পৃথিবীর উপর চাঁদ-সূর্য ও পৃথিবীর কেন্দ্রাতিক বলের প্রভাব প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় অন্তর সমুদ্রের জলরাশি পর্যায়ক্রমে কোনো স্থানে ফুলে ওঠাকে জোয়ার বলে। মুখ্য জোয়ার আবর্তনের সময় পৃথিবীর যে অংশে চাঁদের আকর্ষণে যে জোয়ার হয় তাকে মুখ্য জোয়ার বলে। উৎপত্তি সূর্যের তুলনায় চাঁদ পৃথিবীর অধিক কাছে থাকায় পৃথিবীর উপর চাঁদের মহাকর্ষ বল অধিক…

Read Moreমুখ্য জোয়ার ও গৌণ জোয়ার কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য

ভরা কোটাল বা ভরা জোয়ার কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য

ভরা কোটাল - পূর্ণিমা তিথিতে ভরা কোটাল

পূর্ণিমা ও অমাবস্যা তিথিতে চাঁদ -সূর্যের মিলিত আকর্ষণে জোয়ারের জলস্ফীতি বেশি হয়, একে ভরা কোটাল বা ভরা জোয়ার বলা হয়। পূর্ণিমা তিথিতে ভরা কোটাল পূর্ণিমা তিথিতে চাঁদ ও সূর্য পৃথিবীর দুই পাশে একই সরলরেখায় অবস্থান করে। এই অবস্থানকে প্রতিযোগ অবস্থান বলা হয়। এর ফলে, পৃথিবীর একদিকে চাঁদের আকর্ষণে প্রবল জোয়ারের…

Read Moreভরা কোটাল বা ভরা জোয়ার কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য

প্রত্যহ একই সময় জোয়ার ভাটা হয় না কেন

জোয়ার-ভাটার-সময়-ব্যবধান - কোন স্থানে দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ে ব্যবধান 24 ঘন্টার বেশি হয় কেন - জোয়ার ভাটার সময় ব্যবধান চিত্রসহ ব্যাখ্যা

প্রশ্নঃ প্রত্যহ একই সময়ে জোয়ার ভাটা হয় না কেন?প্রশ্নঃ কোন স্থানে দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ে ব্যবধান 24 ঘন্টার বেশি হয় কেন?প্রশ্নঃ জোয়ার ভাটার সময় ব্যবধান চিত্রসহ ব্যাখ্যা কর- তাই এক মুখ্য জোয়ার থেকে পরের মুখ্য জোয়ারের সময়ের পার্থক্য হয় ( 24 ঘন্টা + 52 মিনিট 40 সেকেন্ড = 24…

Read Moreপ্রত্যহ একই সময় জোয়ার ভাটা হয় না কেন