লাভা ও ম্যাগমা পার্থক্য ও চিত্র

লাভা ও ম্যাগমা পার্থক্য

লাভা ও ম্যাগমা -এর মধ্যে পার্থক্যগুলি হল- বিষয় লাভা (Lava) ম্যাগমা (Magma) সংজ্ঞা ভূ-অভ্যন্তরের উত্তপ্ত তরল ধাতব পদার্থ অগ্নুৎপাতের সময় ভূগর্ভ থেকে বেরিয়ে ভূপৃষ্ঠের উপর নির্গত হয় তাকে লাভা বলে। ভূ-অভ্যন্তরে সঞ্চিত তরল ধাতব পদার্থ বা আগ্নেয় পদার্থকে ম্যাগমা বলে। অবস্থান লাভা আগ্নেয়গিরির ছিদ্রপথ দিয়ে ভূপৃষ্ঠের ওপর অবস্থান করে। ম্যাগমা…

Read Moreলাভা ও ম্যাগমা পার্থক্য
santali tradition

খুৎকাঠি প্রথা কি

ঔপনিবেশিক শাসনের আগে থেকেই ভারতের আদিম জনগোষ্ঠী মুন্ডাদের মধ্যে জমির মালিকানা বিষয়ক একটি বিশেষ প্রথা প্রচলন ছিল। এই প্রথা অনুযায়ী মুন্ডারা দীর্ঘদিন ধরে গোষ্ঠীবদ্ধভাবে তাদের পূর্বপুরুষদের জমি যৌথ মালিকানা ভোগ করতো। একে খুৎকাঠি প্রথা বলা হয়।

Read Moreখুৎকাঠি প্রথা কি
রংপুর বিদ্রোহ rangpur revolt

রংপুর বিদ্রোহ । কারণ , ফলাফল এবং গুরুত্ব

অষ্টাদশ শতকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কর্তৃক ইজারাদারি ব্যবস্থা ও শোষন, অত্যাচারীর বিরুদ্ধে একটি উল্লেখযোগ্য কৃষক বিদ্রোহ ছিল রংপুর বিদ্রোহ । সময় কাল ১৭৮৩ বিদ্রোহের এলাকা রংপুরের কাজিয়াহাট, কাকিনা ফতেপুর ডিমলা এবং দিনাজপুর নেতৃত্ব বৃন্দ নুরুলউদ্দিন ফলাফল ব্যর্থতা রংপুর বিদ্রোহ ১৭৮১ খ্রিস্টাব্দে দেবী সিংহ নামে এক জৈনিক ব্যক্তি তৎকালীন বাংলার গভর্নর…

Read Moreরংপুর বিদ্রোহ । কারণ , ফলাফল এবং গুরুত্ব
পাগলপন্থী বিদ্রোহ কি ? কাকে বলে ?

পাগলপন্থী বিদ্রোহ কি

পাগলপন্থী কারা এবং পাগলপন্থী বিদ্রোহ বা আন্দোলন কাকে বলে আসুন জেনে নেই- পাগলপন্থী কাদের বলা হত ঔপনিবেশিক শাসনকালে অবিভক্ত বাংলায় ময়মনসিংহ জেলার সুসঙ্গ- শেরপুর অঞ্চলে পাহাড়ের পাদদেশ গারো উপজাতির বসবাস ছিল। করিম শাহ নামে জৈনিক ফকির ঐ উপজাতিদের মধ্যে নতুন এক ধর্মমত প্রচার করা শুরু করেন। এই ধর্মের অনুরাগীদের পাগলপন্থী…

Read Moreপাগলপন্থী বিদ্রোহ কি
ভারতের পূর্ব উপকূল ও পশ্চিম উপকূল পার্থক্য Difference between East Coast and West Coast of India in Bengali

ভারতের পূর্ব উপকূল ও পশ্চিম উপকূলের সমভূমির পার্থক্য

ভারতের পূর্ব উপকূল ও পশ্চিম উপকূলের পার্থক্যগুলি হল- বিষয় পূর্ব উপকূল পশ্চিম উপকূল বিস্তৃতি পূর্ব উপকূল সুবর্ণরেখা নদীর মোহনা থেকে শুরু হয়ে দক্ষিণে কন্যাকুমারিকা পর্যন্ত বিস্তৃত। পশ্চিম উপকূল গুজরাটের কচ্ছের রন থেকে শুরু করে দক্ষিণে কন্যাকুমারিকা পর্যন্ত বিস্তৃ। সৃষ্টির পক্রিয়া ভারতের পূর্ব উপকূল সমুদ্র ও নদীর মিলিত সঞ্চয় কার্যের ফলে…

Read Moreভারতের পূর্ব উপকূল ও পশ্চিম উপকূলের সমভূমির পার্থক্য
শহরে জল সরবরাহ - জলের সমোচ্চশীলতা ধর্মের ব্যবহারিক প্রয়োগ

জলের সমোচ্চশীলতা ধর্মের ব্যবহারিক প্রয়োগ

জলের সমোচ্চশীলতা ধর্মকে প্রয়োগ করে বড় বড় শহরে বাড়ি বাড়ি পানীয় জল সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এর বিভিন্ন ধাপ গুলি হল- 1) কাছাকাছি কোন নদী, জলাশয় বা ভূ গর্ভস্থ থেকে জল পাম্পের সাহায্যে উঁচু একটি বিরাট ট্যাঙ্কে তোলা হয়। 2) সেই জলকে নান বিশুদ্ধকরণ প্রক্রিয়া যেমন- শারীরিক প্রক্রিয়া (পরিস্রাবণ, অধক্ষেপণ,…

Read Moreজলের সমোচ্চশীলতা ধর্মের ব্যবহারিক প্রয়োগ
ইনসেলবার্জ ও মোনাডনক এর মধ্যে পার্থক্য আলোচনা কর

ইনসেলবার্জ ও মোনাডনক এর পার্থক্য

ইনসেলবার্জ ও মোনাডনক এর মধ্যে পার্থক্যগুলি হল- ইনসেলবার্জ মোনাডনক সংজ্ঞা মরু অঞ্চলে অপেক্ষাকৃত কঠিন শিলাস্তর কম ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে ভূমিভাগ থেকে উঁচুতে ক্ষয়জাত পর্বত বা টিলার আকারে দাঁড়িয়ে থাকে। এদের ইনসেলবার্জ (Inselberg) বলে। তরঙ্গায়িত পাথুরে ভূমি বা সমপ্রায় ভূমির ওপর অপেক্ষাকৃত কঠিন শিলা দ্বারা গঠিত কম ক্ষয়প্রাপ্ত টিবির মতো আকৃতি বিশিষ্ট পাহাড়গুলিকে মোনাডনক বলে। সৃষ্টির প্রক্রিয়া…

Read Moreইনসেলবার্জ ও মোনাডনক এর পার্থক্য
লোয়েস সমভূমি কাকে বলে Loess Plains

লোয়েস কি ? লোয়েস সমভূমি কাকে বলে ?

জার্মান শব্দ ‘Loss‘ এর অর্থ হল ‘সূক্ষ্ম পলি‘। প্রবল বায়ু প্রবাহ দ্বারা মরু ও মরু প্রায় অঞ্চলে হলুদ ও ধূসর বর্ণের খনিজ সমৃদ্ধ সূক্ষ্ম বালুকণা পরিবাহিত হয়ে বহুদূরে কোন নিচুস্থানে সঞ্চিত হয়ে যে সমভূমি সৃষ্টি করে তাকে লোয়েস সমভূমি বলে। উদাহরণ: মধ্য এশিয়ার গোবি মরুভূমি থেকে শীতকালীন উত্তর-পূর্ব মৌসুমী বায়ু …

Read Moreলোয়েস কি ? লোয়েস সমভূমি কাকে বলে ?
শিলার অর্থনৈতিক গুরুত্ব কি? আলোচনা করো

শিলার অর্থনৈতিক গুরুত্ব

শিলার অর্থনৈতিক গুরুত্ব গুলি হল-  1) জল সরবরাহ ভৌম জলের সঞ্চয় শিলার প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল। ভৌম জলকে মানুষ পানীয় জল হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। 2) কৃষি কাজে ব্যবহার কৃষি কাজের উপর শিলার প্রভাব অনেকখানি। মৃত্তিকার গুনগান ও প্রকৃতির ওপর শিলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে। ব্যাসাল্ট, কৃষ্ণ মৃত্তিকা, গ্রানাইট বা…

Read Moreশিলার অর্থনৈতিক গুরুত্ব
হর্ষবর্ধনের শাসন ব্যবস্থা

হর্ষবর্ধনের শাসন ব্যবস্থার সংক্ষিপ্ত বিবরণ

থানেশ্বরের রাজা প্রভাকর বর্ধনের মৃত্যুর পর তার জ্যৈষ্ঠ পুত্র রাজ্যবর্ধন ৬০৫ খ্রিস্টাব্দে সিংহাসনে বসেন। কিন্তু এক বছরের মধ্যেই ৬০৬ খ্রিস্টাব্দে রাজ্যবর্ধনের অকাল মৃত্যুর পর রাজা প্রভাকর বর্ধনের কনিষ্ঠ পুত্র হর্ষবর্ধন পুষ্যভূতি বংশের উত্তর অধিকারী হিসাবে সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন।  বানভট্টের হর্ষচরিত এবং চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং -এর বিবরণী থেকে জানা যায়…

Read Moreহর্ষবর্ধনের শাসন ব্যবস্থার সংক্ষিপ্ত বিবরণ